ডায়াপার কর্মজীবী মায়েদের সময় যেমন বাঁচায়, তেমনি এটি কাপড়-চোপড় নোংরা হওয়া থেকে বিরত রাখে। কিন্তু বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রায়ই যে সমস্যা দেখা দেই, সেটা হচ্ছে র্যাশ। তাই, এ র্যাশ থেকে বাচ্চাকে মুক্ত রাখতে মেনে চলতে পারেন বেশ কিছু বিষয়।
বাচ্চার ডায়াপার ব্যবহার নিয়ে মনে রাখার মতো কয়েকটি বিষয় নিম্নে আলোচনা করা হল।
১। বাচ্চার ডায়াপার কয়েক ঘণ্টা পরপর অর্থাৎ ৪ থেকে ৫ ঘণ্টা পরপর পাল্টানো উচিৎ। কারণ, ডায়াপারে অতিরিক্ত প্রস্রাব পায়খানা জমে গিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে এবং শুধু তাই নয়, শিশুর শরীরে বিভিন্ন ধরণের জীবাণু সংক্রমণ করতে পারে। তাই, বাচ্চার ডায়াপার কয়েক ঘণ্টা পর পাল্টাবেন।
২। অবশ্যই বাচ্চা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে এমন ডায়াপার ব্যবহার করবেন। শক্ত ডায়াপার ব্যবহারে বাচ্চার কোমরে এবং নিম্নাঙ্গে দাগের সৃষ্টি হবে এবং বাচ্চা কান্নাকাটি করবে। তাই, বাচ্চার জন্য সাইজে সঠিক এবং আরামদায়ক ডায়াপার পরাবেন। বাচ্চার জন্য সাইজে সঠিক এবং আরামদায়ক ডায়াপার কিনতে ভিজিট করুন এই লিঙ্কে।
৩। ডায়াপার পরিহিত জায়গায় যদি ফুসকুড়ি কিংবা দাগের সৃষ্টি হয়, তাহলে কয়েকদিন ডায়াপার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনমতে বাচ্চাকে ডাক্তার দেখান।
৪। বাচ্চার শরীরে যাতে জীবাণু ছড়াতে না পারে তাহলে অবশ্যই ডায়াপার ব্যবহারের পর হাত ভালমত ধুয়ে নিন।
সাইজে সঠিক এবং উন্নতমানের ডায়াপার ব্যবহার করুন। এতে করে বাচ্চা সাচ্ছন্দে থাকবে থাকবে। তাই, সস্তা ডায়াপার না কিনে বরং একটু টাকা খরচ করে বাচ্চাকে অবশ্যই ভালমানের এবং আরামদায়ক ডায়াপার ব্যবহার করুন। কারণ, বাচ্চার যথাযথ যত্ন নেওয়াটা প্রত্যেক মা-বাবারই দায়িত্ব এবং কর্তব্য।
র্সোস লিংক
খবরটি টেকটুইটস থেকে নেওয়া